পোস্টগুলি

ইন্টারনেট

ছবি
ইন্টারনেট কি?? আসলেই কীভাবে কাজ করে এই জিনিষ… কীভাবে নিমিষেই আমরা যা চাই তাই পেয়ে যাচ্ছি …🚪 আসলে জিনিষ টা কি??? কীভাবে আমরা তথ্যবহুল সব জিনিষ পাচ্ছি নিমিষেই… কীভাবেই বা কাজ করছে এই জিনিষ?? 📱📲 যদি আপনার মনে কখনো এই কোয়েশ্চন উঁকি মারে তবে আপনার প্রশ্নের উত্তর নিয়েই আমার এই পোষ্ট প্রথমেই আসা যাক ইন্টারনেট নিয়ে সকলের প্রচলিত ধারনা কি সেই বিষয় টা জানি … ইন্টারনেট নিয়ে সকলেরই ই ধারনা মোটামোটি এই টাইপ থাকে যে মেঘের উপর হাজার হাজার মুভি,গেমস ভেসে বেড়াচ্ছে আর আমরা যখনি ইচ্ছে হয় তাদের মোবাইল বন্দি করছি … আসলে তো তেমন টাই ধারনা করার ই কথা… কারন আমরা তো সত্যিই কোন প্রকার তার বা কেবলের সাহায্য ছাড়া মোবাইলে কত্তো সুন্দর ভাবে ডাওনলোড করতেছি… তাহলে অবশ্যই তারা মেঘের উপর বা আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে আর সেখান থেকে আমরা মোবাইল বন্দি করছি … ফেসবুক চালাচ্ছি,ইচ্ছা হলেই মেঘের উপর ভাসমান ডাটা থেকে বন্ধুদের খুজে নিচ্ছি… মাঝে মাঝে আবার অনেকে হয়তো ভেবে ও ফেলছি মেঘের উপর এত্তো কোটি কোটি ডাটার ভিতর থেকে আমার কাংখিত ডাটা কীভাবে আমি খুজে পেয়ে যাই… খুব ই আশ্চর্য ও হয়েছেন অনেকেই … কিন্তু আপনাকে আশা...

রাসায়নিক বিক্রিয়া

১) সংযোজন বিক্রিয়াঃ- যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় দুই বা ততোধিক মৌলিক বা যৌগিক পদার্থ পরস্পর বিক্রিয়া করে একটি মাত্র যৌগ উৎপন্ন করে তাকে সংযোজন বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- NH3 + HCL → NH4CL, . ২) বিযোজন বিক্রিয়াঃ- যে বিক্রিয়ায় একটি যৌগ বিভক্ত হয়ে দুই বা ততোধিক মৌল বা যৌগে পরিনত হয় তাকে বিযোজন বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- HCL → H2 + CL2, . ৩)   দ্বিবিযোজন ( বিনিময় ) বিক্রিয়াঃ- যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় দুটি ভিন্ন যৌগের অণুর মৌল স্থান অদল বলদ করে বা বিনিময় করে একাধিক নতুন অণু গঠন করে তাকে বিনিময় বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- AgNO3 + NaCL → AgCL + NaNO3, . ৪) প্রতিস্থাপন বিক্রিয়াঃ- যে রাসায়নিক একটি মৌল অন্য একটি যৌগের অণুর এক বা একাধিক পরমাণুকে সরিয়ে নিজেই তার স্থান দখল করে নতুন যৌগ উৎপন্ন করে তাকে প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- Zn + H2SO4 → ZnSO4 + H2. . ৫) প্রশমন বিক্রিয়াঃ- যে বিক্রিয়ায় একটি এসিড বা একটি ক্ষারকের সংযোগে লবণ ও পানি উৎপন্ন হয় তাকে প্রশমন বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- 2HCL + MgO → MgCl2 + H2O. . ৬) দহন বিক্রিয়াঃ- যে রাসায়নিক বিক্রিয়...

পদার্থের গঠন

পদার্থের   গঠন   অধ্যায় 1.      অনুঃ-   কোন   যৌগিক   অথবা   মৌলিক   পদার্থের   ক্ষুদ্রতম   কণা   ঐ   বস্তুর   ধর্মাবলি   অক্ষুণ্ণ   রেখে   স্বাধীনভাবে   বিরাজ   করতে   পারে   তাকে   অণু   বলে   ।   যেমন   পানির   অণু   H 2 O   ইত্যাদি   । 2.       2. পরমানুঃ-   মৌলিক   পদার্থের   ক্ষুদ্রতম   কণিকাকে   পরমানু   বলে   ।   যেমন-   হাইড্রোজেন   পরমাণু   (H),            অক্সিজেন   পরমাণু   (o) 3.     নিউক্লিয়াসঃ-   পরমাণুর   কেন্দ্রস্থলে   একটি   ধনাত্মক   চার্জ   বিশিষ্ট   ভারি   বস্তু   বিদ্যমান   ।   এই   ভারি                    বস্তুকে   নিউক্লিয়াস   বলে , 4.  ...

বিস্ময়কর কিছু তথ্য !!!

*** জেনে নিন কিছু অদ্ভুত তথ্যাবলী*** ১. চকলেট হলো কুকুরের জন্য বিষ। ১টা বড় কুকুরকে মারতে সামান্য কয়েক পাউন্ড চকলেটই যথেষ্ট। ২. লিপস্টিকের প্রধান উপকরন হলো মাছের আশেঁর গুড়া। ৩. মার্লবোরো সিগারেট কোম্পানীর প্রথম মালিক ফুসফুসের ক্যান্সারে মারা যান। ৪. পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী লোকের নামের প্রথম বা শেষ অংশে   “ মোহাম্মদ ”   রয়েছে। ৫. চোখ খোলা রেখে হাচিঁ দেওয়া কোন মানুষের পক্ষেই সম্ভব না। ৬. কোকা কোলা কে গাড়ীর তেল ( মবিলের বিকল্প) হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ৭. আমেরিকার ওয়াশিংটনে মানুষ অপেক্ষা টেলিফোনের সংখ্যা বেশী। ৮. আমেরিকার মিশিগানে কোন বিবাহিত মহিলার চুল কাটাতে স্বামীর অনুমতি লাগে। ৯. আমেরিকার কলাম্বিয়া প্রদেশে মেয়ের বাসর রাতে তার মায়ের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। ১০. লিওনার্ডো দা ভিন্চি একই সাথে এক হাতে লিখতে এবং অন্য হাতে ড্রয়িং করতে পারতেন। ১১. এডলফ হিটলারের মা তার জন্মের ৩ মাস আগে এবরশন করানোর জন্য ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন। তবে কিছু স্বাস্থ্যগত জটিলতার জন্য ডাক্তার সেটা করতে বারণ করেন। ১২. ডেন্টিস্টদের মতে টুখব্রাশ টয়লেটের...

Biology General Knowledge (9-10)

Class 9-10 For SSC 1.         জীববিজ্ঞানকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়   ? উত্তরঃ- ২ ভাগে , ( উদ্ভিদ ও প্রানী) 2.         ভৌত বিজ্ঞানে কোন বিষয়ে আলোচনা করা হয় ? উত্তরঃ- তত্ত্বীয় বিষয় । 3.         ভৌত বিজ্ঞানের বিষয়গুলো কী কী ? উত্তরঃ-     ১) অঙ্গসংস্থান বিদ্যা ,   ২) শ্রেনী বিন্যাস ,   ৩) শরীর বিদ্যা ,   ৪) হিস্টোলজি ,   ৫) ভ্রুন বিদ্যা ,   ৬) কোষ বিদ্যা ,   ৭) বংশগতি বিদ্যা ,   ৮) বিবর্তন বিদ্যা ,   ৯) বাস্তু বিদ্যা ,   ১০) জীব ভূগোল ,   ১১) এন্ড্রোক্রাইনলজি । 4.         ভৌত বিষয়ের কোনটিতে জীবের দৈহিক কাঠামো নিয়ে আলোচনা করা হয় উত্তরঃ-     অঙ্গসংস্থান বিদ্যা , Morphology. 5.         জীবের শ্রেণীবিন্যাস নিয়ে কোন শাখায় আলোচনা করা হয় ? উত্তরঃ-     Taxonomy. 6.         জীবের শারীর বৃত্তীয় কাজের বিবরণ পাওয়া যায় কোন শাখায় ? উত্তরঃ-   Physiology. 7....

ইমবাইবিশন, ব্যাপন, অভিস্রবণ

1 .       ইমবাইবিশনঃ-     আমরা জানি কলয়েড জাতীয় শুকনা বা আধা শুকনা পদার্থ তরল পদার্থ শুষে নেয় । এ প্রক্রিয়াকে   ইমবাইবিশন বলে । 2.      ব্যাপনঃ-  যে প্রকৃয়ার মাধ্যমে কোনো দ্রব্যের অনু বেশি ঘনত্বের এলাকা থেকে কম ঘনত্বের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে তাকে ব্যাপন বলে ।   3.      অভিস্রবনঃ-  দ্রাবকের বৈষম্য ভেদ্য পর্দা ভেদ করে তার উচ্চ ঘনত্বের দিক থেকে         কম ঘনত্বের দিকে প্রবাহিত হওয়াকে অভিস্রবণ বলে ।