পোস্টগুলি
2015 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
মাইটোসিস / সমীকরনিক কোষ বিভাজন
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মাইটোসিস একটি কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া । এই প্রক্রিয়ায় একটি মাতৃকোষ বিভাজিত হয়ে দুটি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয় । মাইটোসিস এই সময় নিউক্লিয়াস একবার বিভাজিত হয় ; ক্রোমোসোমও একবার বিভাজিত হয়। ফলে অপত্য কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা মাতৃকোষের সমান থাকে। তাই মাইটোসিসকে বলা হয় সমীকরনিক বিভাজন বা Equational Didision মাইটোসিসের ফলে যে দুটি কোষ সৃষ্টি হয় তারাও প্রস্তুতি গ্রহন করে আবার বিভাজিত হয়। এইভাবে মাইটোসিস ক্রমান্বয়ে চলতে থাকে। দুইবার মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মধ্যবর্তি পর্যায়কে প্রস্তুতি পর্যায় বা ইন্টারফেজ বলে। কোষ চক্র কোষের প্রস্ততি পর্যায় এবং বিভাজন পর্যায়কে একত্রে কোষ চক্র বলে।
কোষ পরিচিতি
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
* কোষ জীব দেহের গঠন ও কাজের একক । * রবার্ট হুক কোষ আবিষ্কার করেন ১৬৬৫ সালে । * Mycoplasma এর দেহ একটিমাত্র কোষ দ্বারা গঠিত । * এর দেহের এই কোষটিই পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট কোষ । * সকল প্রানীর ডিম এক একটি কোষ । * উট পাখির ডিম হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কোষ । * স্তন্যপায়ী প্রানীর স্নায়ুকোষ সবচেয়ে লম্বা কোষ । * কোষের প্রানকেন্দ্র নিউক্লিয়াস । * নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন রবার্ট ব্রাউন ১৮৩১ সালে । * ১৯৩৯ সালে কোষ মতবাদ প্রদান করেন স্লাইডেন ও সোয়ান । * আমাদের দেহ কোষ ডিপ্লয়েড । * জনন কোষ হ্যাপ্লয়েড ।ইহাতে ক্রোমোসোম এক সেট অর্থাৎ ২৩ টি * জনন কোষে অটোসোম ২২ টি এবং সেক্স ক্রোমোসোম ১টি । * প্লাজমোডেজমার সাহায্যে পাশাপাশি দুটি কোষ সংযোগ রক্ষা করে । * প্রানীর অন্ত্রের ভিতরের দেয়াল থেকে সৃষ্ট অভিক্ষেপগুলোকে ভিলাই বলে । * মাইক্রোভিলাই হলো প্লাজমামেমব্রেন এর ভাজ । * মাইটোকন্ড্রিয়ার ভিতরের আবরনের ভাজগুলোকে ক্রিস্টি বলে ।
ছত্রাক
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
ছত্রাক ( Fungus) ক্লোরোফিলবিহীন সালোকসংশ্লেষে অক্ষম , পরজীবী বা মৃতজীবী উদ্ভিদ। এদের আকার বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। এদের কোনো কোনোটি অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখা যায় না। আবার কোনো কোনোটি অনেক বড় আকারের হয়ে থাকে। আজ পর্যন্ত প্রায় এক লক্ষ প্রজাতি শনাক্ত করা গেলেও সংখ্যাটি দ্বিগুণ হতে পারে। বাংলাদেশে ছত্রাককুলের পূর্ণাঙ্গ সমীক্ষা এখনও শেষ হয় নি। ছত্রাকের প্রকৃত মূল , কান্ড এবং পাতা নেই। এখানকার আর্দ্র জলবায়ু ছত্রাকের বৃদ্ধি ও বিকাশের অত্যন্ত অনুকূল এবং সেজন্য এখানে নানা জাতের অজস্র ছত্রাক থাকা সম্ভব। কৃষিপ্রধান দেশ বিধায় এখানে ধান , পাট , আখ , চা , টমেটো , আলু , বেগুন , মরিচ , গম ও ভুট্টার মতো অনেকগুলি প্রধান ফসলের ক্ষতিকর ছত্রাক রয়েছে এবং সেগুলি শনাক্ত করা হয়েছে। অপরাপর বিভিন্ন প্রকার ছত্রাকের আক্রমণের কারণে জীবদেহে নানা প্রকার রোগের সৃষ্টি হয়। অপর দিকে পেনিসিলিয়াম ( penicillium) জাতীয় ছত্রাক থেকে জীবন রক্ষাকরী পেনিসিলিন ঔষধও পাওয়া যায়। আর্থিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছত্রাক হলো ঈস্ট ও মাশরুম । পাউরুটি তৈরিতে ঈস্ট ব্যবহূত হয়। বাংলাদেশে ছত্রাক চাষের যথেষ্ট স
মাশরুম
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মাশরুম সাধারণভাবে ব্যাঙের ছাতা নামে পরিচিত Agaricaceae ছত্রাকের মাংসল কোমল ও ভঙ্গুর বীজাধার ( fruit body) । মাশরুমের প্রকৃত দেহ mycellium নামের আণুবীক্ষণিক সূক্ষ্ম সুতার মতো একটি কাঠামো , যা কোন ভিতবস্ত্তর উপর বা মাটির নিচে জন্মায়। পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় অনেকগুলি mycellium একত্রে একটি নিরেট কাঠামো গড়ে তোলে এবং মাটির উপরিভাগে উঠে ছাতার আকৃতি ধারণ করে। অধিকাংশ ব্যাঙের ছাতা Basidiomycetes শ্রেণীর অন্তর্গত , যাদের অন্যতম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ছাতা আকৃতির কাঠামোর নিচে স্পোর-রেণুধর ফুলকার ( gill) অবস্থান। বিষাক্ত ব্যাঙের ছাতাকে টোড স্টুল ( toadstool) বলে। কোন কোন প্রজাতি কচি অবস্থায় খাদ্যযোগ্য থাকলেও পরিণত বয়সে বা পচতে শুরু করলে বিষাক্ত বা খাবার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সাধারণ খাবার উপযোগী মাশরুম Agaricus ও Pleurotis গণের প্রজাতি। সচরাচর দৃষ্ট বিষাক্ত প্রজাতি Lepiota ও Amanita গণভুক্ত। ভক্ষ্য ব্যাঙের ছাতা সুখাদ্য , আমিষ ও নিরামিষের মাঝামাঝি ; এতে থাকে প্রোটিন , শর্করা , মূল্যবান লবণ ও নানা ভিটামিন। এসব উপাদান থাকায় ও কম ক্যালরিযুক্ত হওয়ায় ব্যাঙের ছাতা হূদরোগীদের চমৎকার
ডায়াবেটিস নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারনা
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
খুব পরিচিত একটি অসুখ হল ডায়াবেটিস। প্রতি ১০ জন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মধ্যে গড়ে ৫ জনের ডায়বেটিস হয়ে থাকে। কিন্তু এই অসুখটি নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যেই কিছু প্রচলিত ভুল ধারনা আছে যার আসলে বাস্তব কোনো অর্থ নেই। চলুন তাহলে জেনে নিই ডায়বেটিস নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারনা ও এর বাস্তব সত্য সম্পর্কে। প্রচলিত ভুল ধারনাঃ চিনি বেশি খেলে ডায়বেটিস হয়। বাস্তব সত্যঃ না এটি সত্য নয়। জিনগত এবং কিছু অজানা প্রভাবক টাইপ-১ ডায়বেটিসের কারণ। টাইপ-২ ডায়বেটিসের কারণ জিনগত এবং জীবনযাত্রার ধরন। ওজন বেশি হলে ডায়বেটিসের ঝুঁকি বাড়ে এবং বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার , তা চিনি বা চর্বি যেখান থেকেই আসুক না কেন , ওজন বাড়ায়। কারো যদি ডায়বেটিসের পারিবারিক ইতিহাস থাকে , তবে তার উচিত হবে স্বাস্থ্যকর সুষম খাবার এবং নিয়মিত শরীরচর্চার মাধ্যমে ওজন ঠিক রাখা। প্রচলিত ভুল ধারনাঃ শুধু বেশি ওজনের বা মোটা মানুষই ডায়বেটিসে আক্রান্ত হয়। বাস্তব সত্যঃ মাত্রাতিরিক্ত ওজন ডায়বেটিসে আক্রান্ত হওয়ার একটি ঝুঁকি মাত্র। এক্ষেত্রে অন্যান্য ঝুঁকি , যেমন পারিবারিক ইতিহাস , জাতিস্বত্বা , বয়স ডায়বেটিসে আক্রান্ত হওয়ার জন্য নিয়ামক হিসেবে কাজ ক
ব্রণ হওয়ার কারণ
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
ব্রণের সমস্যায় আমাদের সবাইকেই কমবেশি ভুগতে হয়। কিন্তু যত যাই করা হোক না কেন , কখনো কখনো ব্রণের সমস্যা একেবারে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় , কোনোভাবেই একে দমিয়ে রাখা যায় না। দেখে নিন কি কি কারণে ব্রণের উৎপাত আপনাকে সহ্য করে চলতে হচ্ছে। ১ ) বংশগতি এটা এমন একটা ব্যাপার যাতে আপনার কোনোই হাত নেই। আপনার পিতামাতার যদি ব্রণের সমস্যা থেকে থাকে তবে আপনার এবং আপনার ভাইবোনেরও ব্রণের ঝক্কি পোহাতে হতে পারে। ২ ) মেন্সট্রুয়েশন নারীদের মেন্সট্রুয়েশন বা পিরিয়ডের কয়েক দিন আগে ব্রণের উৎপাত হঠাৎ করেই বেড়ে যেতে পারে। এর কারণ হলো এ সময়ে অ্যান্ড্রোজেন নামক কিছু হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায় যার ফলে ত্বকের তৈলগ্রন্থি থেকে বেশি তেল বের হতে থাকে। এর ফলে দেখা দেয় অনেক বেশি ব্রণ। ৩ ) বাজে আবহাওয়া আবহাওয়া যখন আমাদের শরীর সহ্য করতে পারে না তখন ব্রণ দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে মৌসুম পরিবর্তনের সময়টায় এটা হয়ে থাকে। অন্যরকম আবহাওয়ার এলাকায় ছুটি কাটাতে গেলেও এই সমস্যায় পড়তে পারেন আপনি। ৪ ) ওষুধের প্রভাব অনেক সময়ে বিশেষ কোনো ওষুধ খাওয়া শুরু করার পর ব্রণ দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে দেখে নিন ওই ওষুধের পার্শ্
টুথপেস্টের ব্যতিক্রমী ব্যবহার
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
টুথপেস্ট শুধু দাঁত পরিস্কার করেনা। দেখুন আপনার আর কি কি কাজে লাগে টুথপেস্ট। শুধু কি সুন্দর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হাসি ফুটিয়ে তোলে টুথপেস্ট ? না , এর অবাক করা আরও বহুবিধ ব্যবহার আছে! জেনে নিতে পারেন এমন কয়েকটি — আঁচড় লাগা জুতা : জুতায় আঁচড় লাগলে কেমন লাগে ? চিন্তার কিছু নেই , চামড়ার জুতায় নিশ্চিন্তে পালিশ করতে পারেন টুথপেস্ট। দাগ উঠে যাবে। অল্প একটু পেস্ট নিয়ে নরম কাপড় দিয়ে ঘষতে থাকুন। নতুনের মতো দেখাবে। পিয়ানোর চাবি: পিয়ানোর চাবি হাতির দাঁতের। তবে বর্তমানে প্লাস্টিক দিয়েও এটি তৈরি হয়। আর কে না জানে , টুথব্রাশ আর পেস্ট হলেই পরিষ্কার করা যায় সেই চাবি। কাপড়ের জুতা বা স্নিকার্স: স্নিকার্সের রাবার অংশটি আরো সাদা কিংবা পরিষ্কার করতে চাইছেন ? তবে ননজেল টুথপেস্ট ও পুরনো টুথব্রাশ হাতে নিন। এবার জোরে জোরে ডলতে থাকুন। শেষে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। ইস্ত্রি: পুরনো ইস্ত্রি দিয়ে কাপড় ঘষলে কালো ছোপ পড়ে যায়। সমাধান দেবে টুথপেস্ট। ননজেল টুথপেস্ট ঠাণ্ডা ইস্ত্রির নিচের অংশে লাগিয়ে ন্যাকড়া দিয়ে ভালো করে ডলা দিন , পরে আলতোভাবে ধুয়ে ফেলুন। নতুন হয়ে যাবে। ডায়মন্ড রিং: