পোস্টগুলি

সাধারন জ্ঞান লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Math এ ভাল করতে হলে তোমাকে যা অবশ্যই করতে হবে

ছবি
পরীক্ষায় ভালো করতে উচ্চতর গণিত বিষয়ে তোমাদের পূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন হতে হবে।  তবু যে বিষয়গুলো মেনে চললে উচ্চতর গণিতে নিশ্চিত ভালো করা সম্ভব সে বিষয়েই আলোচনা করছি।  প্রথমত, উচ্চতর গণিতে ভালো করার প্রধান শর্ত হচ্ছে নিয়মিত অনুশীলন।  অবশ্যই সঠিক নিয়মে যথাযথভাবে অঙ্কগুলো করতে হবে।  অঙ্ক করতে গিয়ে খুব সাধারণ কিছু ভুল শিক্ষার্থীরা প্রায়ই করে থাকে।  যেমন : বীজগণিতে +/- ভুল করা, প্রয়োজনীয় স্থানে বন্ধনী না দেওয়া, যথাযথ স্থানে একক ব্যবহার না করা ইত্যাদি। তাই অঙ্কে ভালো করতে চাইলে অনুশীলনের মাধ্যমে এ ভুলগুলো দূর করতেই হবে। ঘন জ্যামিতির অঙ্কে প্রয়োজনে চিত্র দেওয়া যেতে পারে।  তবে সবক্ষেত্রে এটি বাধ্যতামূলক নয়।  যেখানে চিত্র প্রয়োজন, সেখানে সঠিক চিত্রসহ প্রয়োজনীয় একক ব্যবহারে সতর্ক থেকে যথাযথভাবে অঙ্ক করবে।  না হলে নম্বর কাটা যেতে পারে। জ্যামিতির সম্পাদ্যের চিত্র নিখুঁত ও মাপে সঠিক হতে হবে।  তবে উপপাদ্যের চিত্রও দৃষ্টিকটু হলে চলবে না।  এখানে পেন্সিলটি কাটার দিয়ে সরু করে নেবে।  জ্যামিতির উত্তর দেওয়ার সময় খাতার বাঁ প...

বিপদ সঙ্কেতে লাল আলো ব্যবহার করার কারণ কী?

ছবি
লাল আলো ব্যবহারের কারণ  দৃশ্যমান আলোর মধ্যে লাল  আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবথেকে বেশী। বেশী তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলোর বীক্ষেপন কম হয়/। এ কারনে লাল আলো বায়ুমণ্ডলে আওনেক দূর পর্যন্ত বিস্তার লাভ করতে পারে ফলে বিপজ্জনক স্থানে আসার অনেক আগেই গাড়ি চালক লাল আলো দেখে বিপদ সম্পর্কে সতর্ক হতে পারেন। তাই বিপদ সঙ্কেতে সব সময় লাল আলো ব্যবহার করা হয়। 

Honda CBR 150

ছবি
আপনাদের সবাইকে স্বাগতম । আজ যে বাইকটি সম্পর্কে জানব সেটা হল বাংলাদেশের মোস্ট ওয়ান্টেড  হোন্ডা সিবিআর ১৫০ । বাইকটি সম্পর্কে শুনলেই বা  বাইকটি দেখলেই সবার চোখে একটা ঝলকানী দিয়ে ওঠে । কারণ হল , বাইকটির চরম সেক্সি লুক , স্টাইল , মাইলেজ , স্পীড সবকিছূ । বাইকটি বাংলাদেশের অন্যতম একটা রেসিং বাইক হিসেবে পরিচিত । আসলে হোন্ডার বাইক মানেই নতুন কোন চমক থাকবেই । এই বাইকটিতেও সেটাই রয়েছে । তো চলুন , আজ আমরা জেনে নিই বাইকটির খুটিনাটি সবকিছু । ওভারভিউ : আপনি যখন বাইকটি কোথাও থামাবেন , তখন পাশের অডিয়েন্সের লুক দেখরেই বাইকটির সম্পর্কে আপনার গর্ব হবে । এর বডির গঠন এর পুরাতন হোন্ডা সিবিআর ২৫০ এর মতই কিছুটা । স্পোর্টটি কালার এবং গ্রাফিক্স এবং সুন্দর ফিনিশিং এর ফুয়েল ট্যাঙ্ক বাইকটিকে একটা গর্জিয়াস লুক দিয়েছে । ইন্জিনের ব্লাক কালার এবং এলয় হুইলের কালার বাইকটিকে আরও তারুণ্য এনে দিয়েছে । এর Y  শেপড হেডলাইট এবং ব্লাক সারাউন্ডিং এবং চোখের মত টুইন পিলট ল্যাম্প বাইকটিকে খুবই সুন্দর একটা লুক দিয়েছে । বাইকটির প্লাষ্টিক গুলো বেশ মজবুত এবং নিখুত ফিনিশিং এর এবং এর বেশ চওড়া সিট আপনাকে বাইকট...

কিভাবে এলো ইন্টারনেট

ছবি
আচ্ছা, আমরা প্রায় সকলেই ইন্টারনেট ব্যবহার করি। কিন্তু আমরা কি একবারও এর ইতিহাস জেনেছি? না জানলেও সমস্যা নেই, আজ আমরা জেনে নিবো। ইন্টারনেটের ধারনা আসে মূলত ১৯৫০ সালে, ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার কম্পিউটার বিজ্ঞানের অধ্যাপক লিওনার্ড ক্রাইনরক আরপানেটের মাধ্যমে একটা অসংলগ্ন বার্তা স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটে পাঠান। আরপানেট নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে। আরপানেট হল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ১৯৬৯ সালে একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করে। আরপানেট (ARPANET) এর পূর্ণরুপ Advance Research Project Agency Network. এটিই ছিল প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। যাই হোক, আগের কোথায় আসি। সেই নেটওয়ার্কটির একটি অংশ, মানে এক প্রান্ত ছিল ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ায় এবং অপর প্রান্ত ছিল স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটে । ক্রাইনরকের পাঠানো এই বার্তা ছিল ইন্টারনেটের প্রথম কোন তথ্য! আজকের ফেসবুক বা টুইটার যারা বানিয়েছেন, তাদের মাথায় যে ভাবনা ঘুরতো, ক্রাইনরকের মাথায় একই চিন্তা ঘুরতো। সহজে কিভাবে প্রতিটি মানুষ তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। তখন ইন্টারনেট সেরা বৈজ্ঞানিক আবিস্কার হলেও ব্যাবহারসুলভ ইন্টারনেট আসে...

আপনি জানেন কি মুদ্রা কিভাবে এলো ?

ছবি
কেমন আছেন আপনারা সবাই ? নিশ্চই ভালো , তবে আজকাল টাকা পয়সা ছাড়া কি ভালো থাকা যায় ? যেখানেই তাকাই শুধু টাকা আর টাকা। তাইতো আপনাদের ভালো থাকার জন্য আজকে আপনাদের জানাবো কিভাবে এলো মুদ্রা ………… মুদ্রা বলতে সাধারণত বোঝায় সরকার যে টাকা পয়সার প্রচলন করেন আর যা দিয়ে   আমরা জিনিস পত্র কিনতে পারি। আজকের দিনে মুদ্রা হলো ব্যবসা-বাণিজ্যের ভিত্তি। সভ্যতার আদি সময়ে যখন টাকা পয়সা কষা হতো না , তখন চালু ছিল বিনিময় প্রথা। বিনিময় প্রথার অসুবিধা বিস্তর। তখন মানুষ তার সুবিধার জন্য সোনা রুপার বাট ব্যবহার করতে আরম্ভ করে। কিন্তু সোনা রুপা কতটা খাটি তা জানতে অসুবিধা হতো। ধারণা করা হয় ৭০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে লিডিয়ার (বর্তমান তুর্কীতে) রাজা গাইজেস ইলেকট্রাম নামে এক মিশ্র ধাতুর টাকা পয়সার প্রচলণ করেন। শতকরা ৭৫ ভাগ হতো সোনা আর ২৫ ভাগ হতো রুপা এবং দেখতে ছিল বরবটির মতো। গ্রিকরা এর সন্ধান পেয়ে নিজেদের দেশেও ব্যবহার আরম্ভ করে। এর অনেক পরে সোনা রুপার সঙ্গে সঙ্গে তামার পয়স্ কড়ি চালু হয়। টাকা পয়সার প্রচলন হওয়ায় যেমন বিনিময় প্রথা দূর হলো তেমন নহদ পয়সা বয়ে বেড়ানোর অসুবিধাও আরম্ভ হলো। এর ফলে কাগজের টাকা মানে নোট দেখা...

কিভাবে এলো ভ্যালেন্টাইনস ডে বা ভালোবাসা দিবস

ছবি
১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ’ স ডে বা ভালোবাসা দিবস। কিন্তু কীভাবে এল এই দিবসটি ? অনেকেই হয়তো ভ্যালেন্টাইন ’ স ডে-এর ইতিহাস জানেন না।   ভ্যালেন্টাইন ’ স ডে কীভাবে এল এই সম্পর্কে একটি গল্পে জানা যায় , ‘ ভ্যালেন্টাইন ’ নামে এক কিংবদন্তি তৃতীয় শতাব্দীর সময় রোমের একজন যাজক ছিল।  সম্রাট ২য় ক্লডিয়াস সিদ্ধান্ত নেয় যে বিবাহিত পুরুষদের তুলনায় অবিবাহিত পুরুষ , সৈন্য হিসেবে বেশি ভালো। তাই তিনি তরুণ পুরুষদের জন্য বিবাহ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন । ভ্যালেন্টাইন   রাজার অবিচার বুঝতে পেরে গোপনে তরুণ প্রেমিক প্রেমিকাদের বিয়ে দিতে থাকেন। যখন ভ্যালেন্টাইন   এর এই কার্য ফাস হয়ে যায় তখন রাজা ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে হত্যার নির্দেশ দেন। এবং ১৪ ফেব্রুয়ারি তার মৃত্যু কার্যকর করা হয়। এরপর থেকে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি দিনটি ভ্যালেন্টাইন ’ স ডে বা ভালোবাসা দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। অন্য এক গল্পে জানা যায় , ভ্যালেন্টাইন   ছিলেন একজন খ্রিস্টান যুবক , যিনি জেল-সুপারের কনিস্ট কন্যার প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন ,   জেল-সুপার ঘটনা জানতে পেরে তাকে ধরে এনে কারাগার...

Dead Sea/ মৃত সাগর

ছবি
      ►►ডেড সী বা মৃত সাগর কে মৃত বলা হয় কেন? :) কারন এ সাগরে কোন মাছ বা জলজ প্রানি বাঁচে না। কেবল কিছু ব্যক্টরিয়া ও ছত্রাক জাতীয় অনুজীব পাওয়া যায়। এ জন্যই একে মৃত সাগর বলে।  ►►ডেড সী বা মৃত সাগরে কোন মানুষ ডুবে যায় না কেন? সবাই জানে ডেড সী বা মৃত সাগরে কোন মানুষ ডুবে যায় না। কারন কি তা জানেন? কারন হল মৃত সাগরে পানির ঘনত্ত্ব খুব বেশি। পানির ঘনত্ত্ব বেশির কারন হচ্ছে লবন। অন্যান্য মহা সাগরে লবনের পরিমান শতকরা ৫% – ৬%। কিন্তু এ মৃত সাগরে লবনের পরিমান ২৫% – ৩০%। তাছাড়া এর লবনাক্ততা স্বাভাবিক সাগরের থেকে ৮.৬ গুন বেশি। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৪২০ মিটার(১,৩৭৮ ফিট) নিচে এটি পৃথিবীর নিম্নতম স্থলভূমি । সাগর বলা হলেও এটি মূলত একটি লেক যার সর্বোচ্চ গভীরতা ১,২৪০ ফুট। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৬৭ কিলোমিটার এবং প্রস্থে সর্বোচ্চ ১৮ কিলোমিটার। এটি মধ্যপ্রাচ্যের জর্দান ও ইসরাঈলের মধ্যখানে অবস্থিত। উল্লেখ্য, এই জায়গায় লুত (আ এর জাতি বাস করত। তাদের মাঝে সমকামিতা মারাত্মক আকার ধারণ করেছিল। লুত (আ  তাদেরকে এ জঘন্য কর্ম থেকে বিরত থাকতে বলেও কোন ফল আসে নি। ...

বিশ্বের বৃহত্তম জাহাজ, Oasis Of The Seas

ছবি
প্রিয় বন্ধুরা , কেমন আছেন   ? আজ আমি আপনাদেরকে সমুদ্র বিলাশে নিয়ে যাব- " Oasis Of The Seas "  বিশ্বের সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী বিলাশবহুল জাহাজে করে।   Oasis Of The Seas  কে আপনারা এ যুগের টাইটানিকও বলতে পারেন। ঘুরে আসার পর আপনাদের অনুভূতি জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।                     আমাদের   জাহাজের   নাম   " ওয়েসিস   অব   সীস " -( Oasis Of The Seas ) সমূদ্র   পথ   পৃথিবীর   ইতিহাসে   সবচাইতে   প্রাচীন   যোগাযোগের   মাধ্যম।   ভাসমান   জাহাজকে   মানুষ   বিনোদনের   মাধ্যম   হিসেবে   বিভিন্ন   ভাবে   উপভোগ   করেছে।   টাইটানিকের   বেদনাদায়ক   ইতিহাস   কারো   অজানা   নয়।   তবুও   মানুষ   থেমে   থাকেনি।   এই   আধুনিক   যুগেও   সমূদ্রের   টানে   মানুষ   অর্থ   ব্যয়   করতে   কার্পন্য   করেনা।   সম্প্রতি ...

বজ্রপাত কী?

বজ্রপাত প্রকৃতির সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য গুলোর মধ্যে একটি। এটি মানুষের পরিচিত সবচেয়ে ভয়ঙ্গকর প্রাকৃতিক ঘটনাগুলোর একটিও বটে। সূর্যপৃষ্ঠের তাপমাত্রার প্রায় সমান মাত্রার স্ফুলিঙ্গ আর ভয়াবহ গর্জন বহুকাল ধরেই মানুষের পিলে চমকানোর কাজটি দায়িত্বের সাথে পালন করে আসছে।। বজ্রপাতের এই ভয়ঙ্কর সৌন্দর্যের সাথে সাথে আমাদের মনে বিজ্ঞানের আরেকটি চিরন্তন রহস্যের জন্ম দেয়,বজ্রপাতের কারণ কি? ছোটবেলায় এই প্রশ্নের কারণ খুঁজতে গিয়ে আমরা বেশিরভাগ সময় এ উত্তর পেয়েছি, মেঘে মেঘে সংঘর্ষের ফলাফল হলো এই বজ্রপাত। এই ভুল ধারণার অবসান-ই লেখাটির উদ্দেশ্য। পানিচক্রের নিয়মে জলাধারের পানি বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ আকারে আকাশে আশ্রয় নেয়। এই মেঘ-ই হল বজ্রপাতের ব্যাটারি। বজ্রপাতের জন্য দায়ী মেঘ বৈদ্যুতিক চার্জের আধারের মত আচরণ করে,যার উপরের অংশ পজিটিভ এবং নিচের অংশ নেগেটিভ চার্জে চার্জিত থাকে। মেঘ কিভাবে চার্জিত হয় তা নিয়ে বিজ্ঞানী মহলে বেশ মতভেদ থাকলেও সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মতবাদ হচ্ছে,পানিচক্রে জলকণা যখন ক্রমশ উর্ধ্বাকাশে উঠতে থাকে তখন তারা মেঘের নিচের দিকের বেশি ঘনীভূত বৃষ্টি বা তুষার কণার সাথে সংঘর্ষের মুখোমুখি হয়। যার ফলে উপরের দি...