পোস্টগুলি

রহস্য লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পানির নিচে রহস্য

ছবি
মানুষ তো জন্মগতভাবে সুন্দরের পূজারি আর তার সঙ্গে যদি থাকে রহস্য ,   তাহলে তো কথাই নেই। মানুষ সৌর্ন্দয আর রহস্য দুটোই ভালোবাসে। পানির নিচের রহস্য নিয়ে মানুষের মনে আগ্রহের কমতি নেই। কোন কোন প্রাণী বাস করে ,   কী কী আছে ওখানে ?   আরো কত কি ?   ভেবে দেখুন তো ,   যদি একটি শহরই খুঁজে পান এ পানির ভেতর ,   কী রকম বিস্ময় আর আগ্রহ তৈরি হবে। মানুষের তিলে তিলে গড়ে তোলা কিছু সুন্দর শহরই এখন পানির নিচে আরো সৌন্দর্যবর্ধন করে চলেছে। আকর্ষণ কেড়ে নিয়েছে মানুষের — জাপানের ইয়োনাগুনি স্তম্ভ                                                         বিশেষজ্ঞদের মনে এখনো প্রশ্ন আছে ,   ইয়োনাগুনি স্তম্ভটি কি মানুষের তৈরি ,   নাকি প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এ শক্তিশালী স্তম্ভের পিরা...

ভাওয়াল রাজার কাহিনী

ছবি
'''''''' ভাওয়াল রাজা ও সন্ন্যাসীর মামলা ''''''' রূপকথার অনেক কাহিনি শুনে আমরা বিমোহিত হই। সে সব রূপকথাকেও হার মানায় গাজীপুরের জয়দেপুরের ভাওয়ালের ‘ মৃত ’ রাজার সন্ন্যাসী হিসাবে আবির্ভাবের জমজমাট কাহিনি। মৃত্যুর বার বছর পর হাজির হয়ে জমিদারির অংশ ও নিজের স্বীকৃতির দাবি তুললে পরিস্থিতি কী হতে পারে , ভাওয়ালের সন্ন্যাসী রাজার এই কাহিনি না শুনলে তা অনুমান করাও অসম্ভব। ` মৃত ` রাজা দৃশ্যপটে হাজির হতেই শুরু হয় রাজত্ব দখল করে বসা সুবিধাভোগীদের চক্রান্ত। তারা রাজাকেই অস্বীকার করে বসে। অন্যদিকে রাজাও নিজের পরিচয়ের সত্যতা প্রমাণে প্রাণান্ত চেষ্টা চালান। এই জটিল পরিস্থিতিতে রাজার স্ত্রী বিভাবতীর ভূমিকা পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তোলে। শুরু হয় প্রাসাদ ষড়যন্ত্র। রাজপরিবার শুধু নয় , রাষ্ট্রযন্ত্র ও সাধারণ মানুষ (প্রজা) দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। সত্য উদঘাটনের দায়িত্ব পড়ে আদালতের উপর। চূড়ান্ত ফয়সালায় পৌঁছতে লেগে যায় সিকি শতাব্দি। ততদিনে ভাওয়ালের ক্ষয়িষ্ণু জমিদারিই শুধু নয় , পুরো জমিদারি প্রথাই বিলুপ্তির মুখে। গত শতাব্দীর গোঁড়ার দিকের এ কাহিনির ...

মাংসখেকো উদ্ভিদ

ছবি
মাংসখেকো গাছ , শুনতে অবিশ্বাস্য শোনালেও ঠিক যে প্রায় ৬০০ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে যারা ছোট কীটপতংগ থেকে শুরু করে অনেকে ছোট পাখি এমনকি ব্যাঙও খেয়ে ফেলতে পারে। গাছ সাধারনত নিজের খাদ্য নিজেই তৈরী করতে পারে , অন্যান্য গাছের মত মাংসাশী গাছও খাদ্য তৈরী করতে পারে। সাধারনত এরা ভেজা নীচু পরিবেশে জন্মায় যেখানে মাটিতে খনিজ উপাদান কম থাকে , তাই খাদ্য তৈরীতে প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান সংগ্রহের জন্য এদের মাংশল প্রাণী শিকার করতে হয়। ফাদ পেতে বা বিষাক্ত রসের মাধ্যমে এরা শিকারের কাজ সম্পন্ন করে। ফাদ দুরকমের হতে পারে , কোনো কোনো উদ্ভিদের সচল অঙ্গ নিকটে শিকার আসলেই ঝাপিয়ে পরে।কোনো কোনো উদ্ভিদ নি:শ্চল , ফাদ নিয়ে বসে থাকে , পতংগ নিজেই কখনো মধুর লোভে কখনো কৌতুহলের বসে ফাদে এসে ধরা দেয়। কিছু শিকারি উদ্ভিদের নাম- pitcher plant,Sundew plant,Venus’s-flytrap

ভবিষ্যৎ পৃথিবী

ছবি
বিগত ৭০০ বছরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশের মূল উদ্দেশ্য যেখানে ছিল মানুষের জীবনকে আরও সহজ করা, আজ থেকে ৭০০ বছর পর হয়তো নিয়মটা কিছুটা উল্টো পথেই চলবে। এখন বিজ্ঞান বিকাশ লাভ করবে মানুষের কর্মশীলতা, স্বাস্থ্য ও নিখুত ফলাফলের উপর লক্ষ্য রেখে। ৭০০ বছর পরের সমাজ হয়তো আজকের মতো আর থাকবে না। সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ও উন্নত হলোগ্রাফিক প্রযুক্তির কারনে মানুষকে হয়তো দূর দুরান্তে যেতেও হবে না কাজের জন্য। রোবট হলে যাবে মানুষের সবচেয়ে কাছের বন্ধু।  ২৭৫০ ঃ  The Spikes of Earth (পৃথিবীর পেরেক)নামের অতিবৃহৎ মেশিন যা পৃথিবীর কমপক্ষে ৪টি অংশে নির্দিষ্ট দূরত্বে থাকবে প্রতিটি ভুমি থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার উচু হবে আর প্রতিটি অংশ আয়তনে ভুটানের মতো একটি দেশের সমান জায়গার উপর তৈরি হবে। এর কাজ হবে পৃথিবীর আবহাওয়া, বাতাস, তাপমাত্রা ও বাতাসে গ্যাসের অনুপাতকে নিয়ন্ত্রনে রাখা। এর বদৌলতে পৃথিবীতে কোন বড় রকমের ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টি হবে না।  ২৮১০ ঃ   কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা এখন অত্যন্ত উন্নত। এখন অধিকাংশ রোবট প্রতিটি কাজের সাথে সাথে নিজেই বুঝে নিতে পারে কি করতে হবে, তাদ...