কোষ পরিচিতি

* কোষ জীব দেহের গঠন ও কাজের একক ।
* রবার্ট হুক কোষ আবিষ্কার করেন ১৬৬৫ সালে ।
* Mycoplasma এর দেহ একটিমাত্র কোষ দ্বারা গঠিত ।
* এর দেহের এই কোষটিই পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট কোষ ।
* সকল প্রানীর ডিম এক একটি কোষ ।
* উট পাখির ডিম হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কোষ ।
 * স্তন্যপায়ী প্রানীর স্নায়ুকোষ সবচেয়ে লম্বা কোষ ।


* কোষের প্রানকেন্দ্র নিউক্লিয়াস ।
* নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন রবার্ট ব্রাউন ১৮৩১ সালে ।
* ১৯৩৯ সালে কোষ মতবাদ প্রদান করেন স্লাইডেন ও সোয়ান   
* আমাদের দেহ কোষ ডিপ্লয়েড । 

                                                       
* জনন কোষ হ্যাপ্লয়েড ।ইহাতে ক্রোমোসোম এক সেট অর্থাৎ ২৩ টি 
 * জনন কোষে অটোসোম ২২ টি এবং সেক্স ক্রোমোসোম ১টি ।
* প্লাজমোডেজমার সাহায্যে পাশাপাশি দুটি কোষ সংযোগ রক্ষা করে ।
* প্রানীর অন্ত্রের ভিতরের দেয়াল থেকে সৃষ্ট অভিক্ষেপগুলোকে ভিলাই বলে । 

* মাইক্রোভিলাই হলো প্লাজমামেমব্রেন এর ভাজ ।
* মাইটোকন্ড্রিয়ার ভিতরের আবরনের ভাজগুলোকে ক্রিস্টি বলে ।


                                                     



*
ভাজক কোষে সেকেন্ডারি প্রাচীর থাকে না ।
* সেকেন্ডারী প্রাচীর তিন স্তর বিশিষ্ট ।
* সাইক্লোসিস হলো প্রোটোপ্লাজমের আবর্তন ।
* সাইটোপ্লাজমের মাতৃকাকে সাইটোসল বা হায়ালোপ্লাজম বলে ।
* ক্লোরোপ্লাস্টের মাতৃকাকে স্ট্রোমা বলে ।
* অ্যামাইলোপ্লাস্ট শর্করা সঞ্চয়কারী লিউকোপ্লাস্ট ।
* ইলায়োপ্লাস্ট লিপিড সঞ্চয়কারী লিউকোপ্লাস্ট ।
* অ্যালিউরোপ্লাস্ট আমিষ সঞ্চয়কারী লিউকোপ্লাস্ট ।
* লাইসোজোম কোষের আত্মঘাতি থলিকা বা সুইসাইডাল স্কোয়াড।
* লাইসোজোম অন্যান্য কোষীয় অঙ্গানু ধ্বংস করাকে অটোফ্যাগী বলে ।
* লাইসোজোম সম্পূর্ন কোষ ধ্বংস করাকে অটোলাইসিস বলে ।
* একটি DNA থেকে দুটি DNA সৃষ্টি হওয়াকে বলা হয় রেপ্লিকেশন ।
* DNA থেকে mRNA সৃষ্টি হওয়াকে বলা হয় ট্রান্সক্রিপশন ।
* DNA থেকে প্রোটিন তেরি হওয়াকে বলা হয় ট্রান্সলেশন ।
* জেনেটিক কোড মোট ৬৪ টি ।
* সেন্স কোড ৬১ টি এবং ননসেন্স কোড ৩ টি ।


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গুরুত্বপুর্ন মৌলের নাম, প্রতীক, যোজনী, পারমাণবিক সংখ্যা ও আপেক্ষিক ভর

রক্ত কণিকার কাজ কী

তাপহারী বিক্রিয়া কাকে বলে,