পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Electronics/ইলেকট্রনিক্স

১ । Electric   Power ( পাওয়ার )   বা   বৈদ্যুতিক   ক্ষমতা   কি ? উত্তরঃ   বৈদ্যুতিক শক্তি ব্যবহারের হারকে বৈদ্যুতিক ক্ষমতা বা Power ( পাওয়ার) বলে। সার্কিটের ভোল্টেজ ও এম্পিয়ার এর গুণফল হিসাবে Power ( পাওয়ার) পাওয়া যায়। পাওয়ার-এর একক Watt ( ওয়াট) বা Kilo Watt ( কিলো ওয়াট) ।        অর্থাৎ     P = VI        [ পাওয়ার = ভোল্টেজ   X   কারেন্ট] ২ । Electric   Energy ( এনার্জি )   বা বৈদ্যুতিক শক্তি   কি ? উত্তরঃ   বৈদ্যুতিক ক্ষমতা বা Power কোন সার্কিটে যত সময় কাজ করে পাওয়ারের সাথে উক্ত সময়ের গুণফলকে বৈদ্যুতিক শক্তি বা Energy  বলে। Energy- রএকক Watt-hour বা Kilowatt-hour ।         অর্থাৎ Energy,   W=P×T                [P = Power  ,  T = Time]   ৩ ।   বৈদ্যুতিক   নেটওয়ার্ক কি ? উত্তরঃ   একাধিক সরল সার্কিট উপাদান পরস্পর যুক্ত হয়ে যে সার্কিট হয় তাকে বৈদ্যুতিক নেটওয়ার্ক বলে। ৪ । বৈদ্যুতিক সার্কিট কি ?   বৈদ্যুতিক   সার্কিট   কত   প্রকার   এবং   কি   কি ? উত্তরঃ   বিদ্যুৎ ’ এর উৎস , পরিবাহী , নিয়ন্ত্রন যন্ত্র , ব্যবহারযন্ত্র , রক্ষণযন্ত্র সমন্বয়ে এমন একটি পথ যার মধ্য দিয়ে

Full Meaning Of Some Important Words

BS -Base Station MSC -Mobile Switching Center AMPS -Advanced Mobile Phone System NMT -Nordic Mobile Telephony DAMPS -Digital Advanced Mobile Phone System CDMA -Code Division Multiple Access CSD -Circuit Switched Data GSM -Global System for Mobile Communication SIM -Subscriber Identity Module TIA -Telecommunications Industry Association MAC -Media Access Control RLP -Radio Link Protocol PCS -Personal Communications Service GPRS -General Packet Radio Service WAP -Wireless Application Protocol SMS -Short Message Service MMS -Multimedia Messaging Service TDMA -Time Division Multiple Access ETS I-European Telecommunications Standards Institute 2G -Second Generation 3G -Third Generation 4G -Fourth Generation 3GPP -3 rd  Generation Partnership Project EDGE -Enhanced Data rates for GSM Evolution EGPRS -Enhanced GPRS ITU -International Telecommunication Union WCDMA -Wideband Code Division Multiple Access UMTS -Universal Mobile Telecommunic

সহজ পদ্ধতিতে সাবান প্রস্তুতি !!!

ছবি
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবম/দশম শ্রেণীতে ব্যাবহারিক ক্লাশে সাবান প্রস্তুত করা হয় । সেখানে কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসুবিধায় পড়তে হয় । আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি কিভাবে খুব সহজ পদ্ধতিতে সাবান প্রস্তুত করা যায ।   এজন্য যা যা প্রয়োজন এবং কার্যপ্রনালী নিচে দেয়া হল : প্রয়োজন : ·            ছিপিসহ একটি প্লাস্টিকের বোতল । ·            একটি ছোট বিকার ·            তৈল – ১০০ মি.লি.(নারিকেল তেল) ·            সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড – ১৫ গ্রাম ·            পানি – ৩০ মি.লি. কার্যপ্রণালি : প্রথমে একটি বিকারে পানি নিয়ে তার মধ্যে সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড দ্রবীভুত করি। সাবধান এসময় তাপ উৎপন্ন হয়ে বিকার গরম হয়ে যাবে । এটাকে কিছুক্ষন ঠান্ডা করার জন্য রেখে দিই । এরপর প্লাস্টিকের বোতলে নারিকেল তেল সম্পূর্ণ ঢেলে নিই । এখন বিকারের দ্রবণটি প্লাস্টিকের বোতলে ভরে বোতলের ছিপি আটকে উত্তমরূপে ঝাকাই । এর পর তা আধা ঘন্টা বা এক ঘন্টা স্থির রেখে দেই । দেখা যাবে বোতলে খুব সুন্দর জমাট বেঁধে সাবান তৈরি হয়েছে । এরপর সাবান সংগ্রহ করি ।

কিভাবে এলো ইন্টারনেট

ছবি
আচ্ছা, আমরা প্রায় সকলেই ইন্টারনেট ব্যবহার করি। কিন্তু আমরা কি একবারও এর ইতিহাস জেনেছি? না জানলেও সমস্যা নেই, আজ আমরা জেনে নিবো। ইন্টারনেটের ধারনা আসে মূলত ১৯৫০ সালে, ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার কম্পিউটার বিজ্ঞানের অধ্যাপক লিওনার্ড ক্রাইনরক আরপানেটের মাধ্যমে একটা অসংলগ্ন বার্তা স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটে পাঠান। আরপানেট নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে। আরপানেট হল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর ১৯৬৯ সালে একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করে। আরপানেট (ARPANET) এর পূর্ণরুপ Advance Research Project Agency Network. এটিই ছিল প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। যাই হোক, আগের কোথায় আসি। সেই নেটওয়ার্কটির একটি অংশ, মানে এক প্রান্ত ছিল ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ায় এবং অপর প্রান্ত ছিল স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটে । ক্রাইনরকের পাঠানো এই বার্তা ছিল ইন্টারনেটের প্রথম কোন তথ্য! আজকের ফেসবুক বা টুইটার যারা বানিয়েছেন, তাদের মাথায় যে ভাবনা ঘুরতো, ক্রাইনরকের মাথায় একই চিন্তা ঘুরতো। সহজে কিভাবে প্রতিটি মানুষ তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। তখন ইন্টারনেট সেরা বৈজ্ঞানিক আবিস্কার হলেও ব্যাবহারসুলভ ইন্টারনেট আসে

আপনি জানেন কি মুদ্রা কিভাবে এলো ?

ছবি
কেমন আছেন আপনারা সবাই ? নিশ্চই ভালো , তবে আজকাল টাকা পয়সা ছাড়া কি ভালো থাকা যায় ? যেখানেই তাকাই শুধু টাকা আর টাকা। তাইতো আপনাদের ভালো থাকার জন্য আজকে আপনাদের জানাবো কিভাবে এলো মুদ্রা ………… মুদ্রা বলতে সাধারণত বোঝায় সরকার যে টাকা পয়সার প্রচলন করেন আর যা দিয়ে   আমরা জিনিস পত্র কিনতে পারি। আজকের দিনে মুদ্রা হলো ব্যবসা-বাণিজ্যের ভিত্তি। সভ্যতার আদি সময়ে যখন টাকা পয়সা কষা হতো না , তখন চালু ছিল বিনিময় প্রথা। বিনিময় প্রথার অসুবিধা বিস্তর। তখন মানুষ তার সুবিধার জন্য সোনা রুপার বাট ব্যবহার করতে আরম্ভ করে। কিন্তু সোনা রুপা কতটা খাটি তা জানতে অসুবিধা হতো। ধারণা করা হয় ৭০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে লিডিয়ার (বর্তমান তুর্কীতে) রাজা গাইজেস ইলেকট্রাম নামে এক মিশ্র ধাতুর টাকা পয়সার প্রচলণ করেন। শতকরা ৭৫ ভাগ হতো সোনা আর ২৫ ভাগ হতো রুপা এবং দেখতে ছিল বরবটির মতো। গ্রিকরা এর সন্ধান পেয়ে নিজেদের দেশেও ব্যবহার আরম্ভ করে। এর অনেক পরে সোনা রুপার সঙ্গে সঙ্গে তামার পয়স্ কড়ি চালু হয়। টাকা পয়সার প্রচলন হওয়ায় যেমন বিনিময় প্রথা দূর হলো তেমন নহদ পয়সা বয়ে বেড়ানোর অসুবিধাও আরম্ভ হলো। এর ফলে কাগজের টাকা মানে নোট দেখা দিল

কিভাবে এলো ভ্যালেন্টাইনস ডে বা ভালোবাসা দিবস

ছবি
১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ’ স ডে বা ভালোবাসা দিবস। কিন্তু কীভাবে এল এই দিবসটি ? অনেকেই হয়তো ভ্যালেন্টাইন ’ স ডে-এর ইতিহাস জানেন না।   ভ্যালেন্টাইন ’ স ডে কীভাবে এল এই সম্পর্কে একটি গল্পে জানা যায় , ‘ ভ্যালেন্টাইন ’ নামে এক কিংবদন্তি তৃতীয় শতাব্দীর সময় রোমের একজন যাজক ছিল।  সম্রাট ২য় ক্লডিয়াস সিদ্ধান্ত নেয় যে বিবাহিত পুরুষদের তুলনায় অবিবাহিত পুরুষ , সৈন্য হিসেবে বেশি ভালো। তাই তিনি তরুণ পুরুষদের জন্য বিবাহ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন । ভ্যালেন্টাইন   রাজার অবিচার বুঝতে পেরে গোপনে তরুণ প্রেমিক প্রেমিকাদের বিয়ে দিতে থাকেন। যখন ভ্যালেন্টাইন   এর এই কার্য ফাস হয়ে যায় তখন রাজা ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে হত্যার নির্দেশ দেন। এবং ১৪ ফেব্রুয়ারি তার মৃত্যু কার্যকর করা হয়। এরপর থেকে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি দিনটি ভ্যালেন্টাইন ’ স ডে বা ভালোবাসা দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। অন্য এক গল্পে জানা যায় , ভ্যালেন্টাইন   ছিলেন একজন খ্রিস্টান যুবক , যিনি জেল-সুপারের কনিস্ট কন্যার প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন ,   জেল-সুপার ঘটনা জানতে পেরে তাকে ধরে এনে কারাগারে বন্দী করে এবং প্রচন্ড প্রহা