পোস্টগুলি

2016 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গুরুত্বপূর্ণ কিছু ইংরেজি শব্দ সমূহ

মসলা সমূহের ইংরেজি নাম:- পেয়াজ - Onion রসুন - Gaelic আদা - Ginger মরিচ - Pepper এলাচি - Cardamom লবঙ্গ - Cloves হলুদ - Turmeric তেজপাতা - Cassia Leaf লবন - Salt কালিয়া জিরা - Black Cumin ধনিয়া - Coriander দারুচিনি - Cassia জায়ফল  - Nutmeg বিভিন্ন শাকসবজি এর ইংরেজি নাম:- আলু - Potato শশা - Gherkin করল্লা - Blasam কুমড়া - Pumpkin লাউ - Gourd ঢেঁড়স - Lady's Finger বেগুন - Bringal মূলা - Radish কুইজ :- কচু ইংরেজি কী???

এক নজরে তরঙ্গ অধ্যায়

ছবি
তরঙ্গ সংজ্ঞাঃ- যে পর্যাবৃত্ত আন্দোলন কোন জড় মাধ্যমের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়ে একস্থানে থেকে অন্যস্থানে শক্তি সঞ্চারিত করে কিন্ত মাধ্যমের কণাগুলোকে স্থায়ীভাবে স্থানান্তরিত করে না তাকে তরঙ্গ বলে। অনুপ্রস্থ তরঙ্গঃ- যে তরঙ্গ মাধ্যমের কণাগুলো কম্পনের দিকের সাথে সমকোনে অগ্রসর হয় তাকে অনুপ্রস্থ তরঙ্গ বলে। অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গঃ- যে তরঙ্গ মাধ্যমের কণাগুলো কম্পনের দিকের সাথে সমান্তরালে অগ্রসর হয় তাকে অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ বলে।                                        তরঙ্গ দৈর্ঘ্যঃ- তরঙ্গের উপর অবস্থিত কোনো কম্পনশীল কনার একটি পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে সেই সময়ে তরঙ্গ রৈখিক পথে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বলে। কম্পাংকঃ- তরঙ্গের উপর অবস্থিত কোনো কম্পনশীল কনা একক সময়ে যতগুলো পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করে তাকে কম্পাংক বলে ।  পর্যায়কালঃ-  তরঙ্গের উপর অবস্থিত কোনো কম্পনশীল কনার একটি পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে তাকে ঐ তরঙ্গের পর্যায়কাল বলে। বিস্তারঃ- তরঙ্গের উপর অবস্থিত কোনো কনা সাম্যাবস্থান থেকে যেকোনো এক দিকে সর্বাধিক যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে ঐ তরঙ্গ

বিপদ সঙ্কেতে লাল আলো ব্যবহার করার কারণ কী?

ছবি
লাল আলো ব্যবহারের কারণ  দৃশ্যমান আলোর মধ্যে লাল  আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবথেকে বেশী। বেশী তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলোর বীক্ষেপন কম হয়/। এ কারনে লাল আলো বায়ুমণ্ডলে আওনেক দূর পর্যন্ত বিস্তার লাভ করতে পারে ফলে বিপজ্জনক স্থানে আসার অনেক আগেই গাড়ি চালক লাল আলো দেখে বিপদ সম্পর্কে সতর্ক হতে পারেন। তাই বিপদ সঙ্কেতে সব সময় লাল আলো ব্যবহার করা হয়। 

Human Rights Paragraph

ছবি
                          Human Rights   Human rights mean the basic needs of human life. Everybody can expect to get these needs as a human being. These needs are essential for the physical, mental, and spiritual development of both men and women. The basic human rights are freedom of speech, security of life, right of citizenship, right to vote, right for education and justice and so on. The children of our country do not get proper rights  —  right of education, right of medical treatment, right of proper food, etc. The women of our country are being deprived of their rights. They are the victims of gender discrimination. They do not get proper food, clothing, education, freedom of speech, etc. Most of the women are deprived of equal labour benefits because they are not thought to be equal to men in the workforce. Usually women work longer than men but get less money. Many people cannot enjoy their religious rights. In the world the people are suffering inhumanly. Voting right i

পলির বর্জন নীতি ও বিস্তারিত আলোচনা

ছবি
পলির বর্জন নীতি   একই পরমাণুতে যে কোন দুটি ইলেকট্রনের চারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার মান কখনোও একই হতে পারেনা।   দুটি ইলেকট্রনের ৩টি কোয়ান্টাম সংখ্যার মান একই হলে চতুর্থ কোয়ান্টাম সংখ্যা অবশ্যই ভিন্ন হবে। যেমনঃ - দুটি ইলেকট্রন বিশিষ্ট একটি পরমাণুতে - ১ম ইলেকট্রনের জন্য , n = 1,  l = 0, m = 0, s = +  , ২য় ইলেকট্রনের জন্য, n = 1,  l = 0, m = 0, s = - , অর্থাৎ একই পরমাণুর ২টি ইলেকট্রনের কক্ষপথের আকার   (n) , আকৃতি ( l ) , কৌণিক অবস্থান (m) একই হতে পারে যদি তাদের নিজ অক্ষের উপর ঘুর্ননের দিক পরস্পর বিপরীতমুখী হয়। সুতরাং পলির বর্জন নীতির মূলকথা হলো- " একটি পারমাণবিক অরবিটালে সর্বাধিক দুটি ইলেকট্রন থাকতে পারে যদি তাদের ঘুর্নন বা স্পিন বিপরীত মুখী হয়। 

কোয়ান্টাম সংখ্যা পরিচিতি, বিভিন্ন প্রকার কোয়ান্টাম সংখ্যার বর্ণনা

ছবি
কোয়ান্টাম সংখ্যা সংজ্ঞা   - পরমাণুতে অবস্থিত ইলেকট্রনের শক্তিস্তরের আকার, আকৃতি, ত্রিমাতৃক বিন্যাস প্রকরণ এবং আবর্তনের দিক প্রকাশক সংখ্যা সমূহকে কোয়ান্টাম সংখ্যা বলে।   প্রকারভেদঃ- কোয়ান্টাম সংখ্যাকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে   ১) প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যা, ২) সহকারী কোয়ান্টাম সংখ্যা, ৩) ম্যাগনেটিক কোয়ান্টাম সংখ্যা, ৪) স্পিন কোয়ান্টাম সংখ্যা, ১) প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যাঃ - যে কোয়ান্টাম সংখ্যার সাহায্যে পরমাণুতে অবস্থিত ইলেকট্রনের শক্তিস্তরের আকার নির্নয় করা যায় তাকে প্রধাণ কোয়ান্টাম সংখ্যা বলে।   প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যাকে n দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যেমনঃ- n=1,2,3,4,5 ইত্যাদি । ২) সহকারী কোয়ান্টাম সংখ্যাঃ - যে কোয়ান্টাম সংখ্যার সাহায্যে শক্তিস্তরের আকৃতি নির্নয় করা যায় তাকে সহকারী কোয়ান্টাম সংখ্যা বলে। একে l দ্বারা প্রকাশ করা হয়। l = 0 ~ (n-1). সহকারী কোয়ান্টাম সংখ্যা প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যার উপর নির্ভরশীল। ৩) ম্যাগনেটিক কোয়ান্টাম সংখ্যাঃ - যে সকল সংখ্যার সাহায্যে ইলেকট্রনের কক্ষপথের ত্রিমাতৃক দিক বিন্যাস প্রকরন সমূহ প্রকাশ করা হয় তাকে ম্যাগনেটিক কোয়ান্টাম স

রাদারফোর্ড পরমাণু মডেল

ছবি
  ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড সৌরমন্ডলের সাথে সাদৃশ্য রেখে পরমাণুর গঠন সম্পর্কে নিজস্ব মতবাদ উপস্থাপন করেন। এ মতবাদটিকে রাদারফোর্ডের   সোলার সিস্টেম এটম মডেল   বলা হয়ে থাকে।এ মতবাদের উল্লেখযোগ্য প্রস্তাবগুলো হলোঃ ১. সকল পরমাণু অতিশয় ক্ষুদ্র গোলাকৃতি কণা। এর দুটি অংশ রয়েছে যথা: (ক) কেন্দ্র বা   নিউক্লিয়াস   এবং (খ) কেন্দ্র বহির্ভূত অঞ্চল । ২. পরমাণুর কেন্দ্রস্থলে একটি ধনাত্মক চার্জবিশিষ্ট ভারী বস্তু বিদ্যমান। এই ভারী বস্তুকে পরমাণুর কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াস বলে। পরমাণুর মোট আয়তনের তুলনায় নিউক্লিয়াসের আয়তন অতি নগণ্য। ৩. পরমাণুর প্রায় সবটুকু ভর এর নিউক্লিয়াসে পুঞ্জীভূত। তাই মোটামুটিভাবে নিউক্লিয়াসের ভরই   পারমাণবিক ভর । ৪. সৌরমন্ডলে সূর্যের চারদিকে আবর্তনীয় গ্রহসমুহের মত পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের চতুর্দিকে কক্ষপথে কতগুলো ঋণাত্মক কণিকা সর্বদা ঘূর্ণায়মান থাকে। এদের   ইলেকট্রন   বলে। ৫. পরমাণু   বিদ্যুৎ   নিরপেক্ষ। তাই পরমাণুতে ধনাত্মক চার্জের সংখ্যা এবং পরিক্রমণশীল ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রনের সমান। ৬. নিউক্লিয়াস ও ইলেকট্রনের মধ্যে বিরাজিত কেন্

পরমাণু ও তার মূল কণিকা সমূহ

পরমাণুঃ-   মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যার স্বাধীন অস্তিত্ব নেই , কিন্তু ক্ষুদ্রতম একক হিসেবে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ  গ্রহণ করে তাকে পরমাণু বলে।   মূল কণিকাঃ-   যে সকল নিরতিশয় ক্ষুদ্র কণিকা দ্বারা পরমাণু গঠিত তাদের কে পরমাণুর মূল কণিকা বলে। মূল কণিকা ৩ প্রকার যথাঃ-   ১) স্থায়ী মূল কণিকা , ২) অস্থায়ী মূল কণিকা ,  ৩) কম্পোজিট কণিকা। ১) স্থায়ী মূল কণিকাঃ-   কত গুলো মূল কণিকা আছে যা সব মৌলের পরমাণুতেই থাকে , তাদের কে স্থায়ী মূল কণিকা বলে। স্থায়ী মূল কণিকা ৩ টি যথাঃ- ১) প্রোটন , ২) নিউট্রন, ৩) ইলেকট্রন । ২) অস্থায়ী মূল কণিকাঃ- কত গুলো মূল কনিকা আছে যা কোন কোন মৌলের পরমাণুতে খুবই অল্প সময়ের জন্য অস্থায়ীভাবে থাকে। এদেরকে অস্থায়ী মূল কণিকা বলে। এ ধরনের কণিকার সংখ্যা প্রায় একশ, এদের মধ্যে কিছু হলো-  ১) নিউট্রিনো, ২) অ্যান্টিনিউট্রিনো, ৩) পজিট্রন, ৪) মেসন ইত্যাদি। ৩) কম্পোজিট কণিকাঃ- স্থায়ী ও অস্থায়ী মূল কণিকা ব্যতীত আর এক ধরনের ভারী কণিকা দেখা যায়। একে কম্পোজিট কণিকা বলে। যেমনঃ- ১) ডিউটেরন কণা, ২) আলফা কণা।                                          

রাশি পরিচিতি এবং তার প্রকারভেদ সমূহ

রাশিঃ-   বস্তু জগতে পদার্থের যেসব ভৌত বৈশিষ্ট পরিমাপ করা যায় তাকে রাশি বলে। যেমনঃ- কোনো বস্তুর দৈর্ঘ , ভর , আয়তন , ভেগ , ত্বরণ , কাজ ইত্যাদি এক একটি রাশি। পদার্থবিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত যে কোন রাশিকে ভৌত রাশি বলে। ভৌত রাশি কে ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছে- ১) স্কেলার রাশি বা অদিক রাশি । ২) ভেক্টর রাশি বা সদিক রাশি।   ১) স্কেলার রাশি বা অদিক রাশিঃ-   যেসব ভৌত রাশিকে সম্পুর্নভাবে প্রকাশ করতে শুধু মানই যথেষ্ট , কোনো দিক নির্দেশের প্রয়োজন হয় না তাকে স্কেলার রাশি বলে। যেমনঃ- দৈর্ঘ , ভর , সময় , ক্ষেত্রফল , আয়তন ইত্যাদি। ২) ভেক্টর রাশি বা সদিক রাশিঃ-   যেসব ভৌত রাশিকে সম্পুর্নভাবে প্রকাশ করতে মান ও দিক উভয়ের প্রয়োজন হয় তাকে ভেক্টর রাশি বলে। যেমনঃ- সরণ , বেগ , ত্বরণ , মন্দন , বল , ওজন ইত্যাদি। বিভিন্ন ভৌত রাশি ও তাদের একক সমূহ রাশি   প্রতীক দৈর্ঘ ( Length) l ভর ( Mass ) m সময় ( Time ) t সরণ ( Displacement ) s ক্ষেত্রফল ( Area ) A আয়তন ( Volume ) V

বাংলাদেশের সেরা মোবাইল রিভিউ সাইট

ছবি
নতুন নতুন সব মোবাইলের বিস্তারিত তথ্য ও দরদাম জানতে ভিজিট করুন  Get View.com এ । এখানে আপনি সকল ব্র্যান্ডের মোবাইলের বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। ধন্যবাদ  

ঘনত্ব কাকে বলে.

ছবি
ঘনত্ব আয়তনঃ   কোন বস্তু যে জায়গা জুড়ে থাকে   তাকে এর আয়তন বলে । ঘনত্বঃ   কোন বস্তুর একক   আয়তনের ভরকে   তার উপাদানের   ঘনত্ব   বলে । ঘনত্ব পদার্থের একটি সাধারণ ধর্ম । ঘনত্ব বস্তুরউপাদানের ও তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল । ঘনত্বকে   ρ দ্বারা প্রকাশ কর হয়   m ভরের কোন বস্তুর আয়তন v হলে , ঘনত্ব ρ  হবে ,  ঘনত্বের মাত্রা ঘণত্বের একক   সমান আয়তনের এক টুকরা কর্ক এবং এক টুকরা লোহা পানিতে ছেড়ে দিলে দেখা যাবে কর্কের টুকরা ভেসে আছে   আর লোহার টুকরা ডুবে গেছে । সাধারণ ভাবে বলা যায়   কর্কের চেয়ে   লোহার ঘনত্ব বেশি তাই ডুবে গেছে । আসলে আয়তন সমান হলেও যার ঘনত্ব বেশি সেটি ভারী   আর   যার ঘনত্ব কম সেটি   হালকা জর্ডানে অবস্থিত মৃত সাগরে পানিতে লবণ এবং অপদ্রব্য বেশি থাকার কারণে পানির ঘনত্ব এত বেশি যে মানুষ পানিতে ভেসে থাকতে পারে। কয়েকটি পদার্থ এবং তাদের ঘনত্বঃ দৈনন্দিন জীবনে ঘনত্বের ব্যবহারঃ ·          হাইড্রোজেনের ঘনত্ব বায়ুর ঘনত্ব থেকে কম হওয়ায় বেলুনে হাইড্রোজেন গ্যাস ভরে সহজে উপরের দিকে ওড়ানো হয় ·          সঞ্চয়ী কোষে ব্যবহৃত সালফিউরিক এসিডের ঘনত্ব      থেকে