কোষ বিভাজন


সংজ্ঞাঃ- যে প্রকৃয়ায় একটি সজীব কোষ বিভাজিত হয়ে দুই বা ততোধিক নতুন কোষ উৎপন্ন হয় তাকে কোষ বিভাজন বলে।
আবার- যে পদ্ধতিতে মাতৃকোষ থেকে অপত্য কোষের সৃষ্টি হয় তাকে  কোষ বিভাজন বলে

জীবদেহে প্রধানত ২ ধরনের কোষ বিভাজন দেখা যায়-
১) মাইটোসিস কোষ বিভাজন ।
ক) নিউক্লিয়াস বিভাজন
খ) সাইটোপ্লাজম  বিভাজ

২) মিয়োসিস কোষ বিভাজন ।

গুরুত্বঃ-
১) মাইটোসিস  বিভাজনের গুরুত্বঃ- জাইগোট থেকে ভ্রূণ গঠন এবং ভ্রূণের বর্ধনের জন্য মাইটোসিস প্রক্রিয়া গুরুত্বপুর্ন । এ পক্রিয়ায় কোষ বিভাজনের ফলে কোষের সংখ্যা বেড়ে যায় । এভাবে উদ্ভিদ ও প্রাণীর দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে ।

২) মিয়োসিসের গুরুত্বঃ- যে সব জীবে যৌন প্রজনন ঘটে তাদের জনন কোষ এ পদ্ধতিতে সৃষ্টি হয় । এ পক্রিয়ায় কোষ বিভাজনের মাধ্যমে প্রতিটি জীবের ক্রোমোসোমের সংখ্যা নির্দিষ্ট থাকে এবং নতুন বৈশিষ্টযুক্ত অপত্য কোষ সৃষ্টি হয় ।






মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গুরুত্বপুর্ন মৌলের নাম, প্রতীক, যোজনী, পারমাণবিক সংখ্যা ও আপেক্ষিক ভর

তাপহারী বিক্রিয়া কাকে বলে,

রক্ত কণিকার কাজ কী