পদার্থ বিজ্ঞান এর প্রাথমিক জ্ঞান
১/ পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা – অণু ।
২/ পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা – ইলেকট্রোন,
প্রোটন ও নিউট্রন ।
৩/ তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে – আলফা, বিটা ও গামা
কনিকা ।
৪/ পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক
সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
৫/ পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ
বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।
৬/ বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
৭/ ০০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি – ৩৩২
মিটার/সেকেন্ড ।
৮/ সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায়
– লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
৯/ সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি – সৌর রশ্মি
।
১০/ পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না
– মধ্যাকর্ষণের জন্য ।
১১/ প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন –
উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
১২/ চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় – কালো রংয়ের কাপে (কাল
রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
১৩/ চা দেরীতে ঠান্ডা হয় – সাদা রংয়ের কাপে
(সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)।
১৪/ শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – কঠিন মাধ্যমে
।
১৫/ শব্দের গতি সবচেয়ে কম – বায়বীয়
মাধ্যমে ।
১৬/ তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।
১৭/ ৪০ সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব – সর্বোচ্চ ।
১৮/ ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল –
তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
১৯/ রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা
ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
২০/ উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার করে
ধনী হয়েছিলেন – আলফ্রেড নোবেল ।
২১/ ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ – ডিজিটাল
সিগনাল ডেটাবেজ ।
২২/ পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।
২৩/ তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে –
গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
২৪/ পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে
বলে – ফিউশন বিক্রিয়া ।
২৫/ বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।
২৬/ লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে
– গ্যালভানাইজিং ।
২৭/ আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে –
মরিচিকায় ।
২৮/ পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে বাড়ে ।
২৯/ পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে
পারে ।
৩০/ বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী – টাংস্টেন
দিয়ে ।
৩১/ CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস
করে – ওজন স্তর ।
৩২/ ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে দেখার জন্য
ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।
৩৩/ ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় – ডিসি কারেন্ট ।
৩৪/ সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা ।
৩৫/ ডিনামাইট আবিস্কার করেন – আলফ্রেড
নোবেল ।
৩৬/ পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত
হয় – গ্রাফাইট ।
৩৭/ শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে –
সুপারসনিক বিমান ।
৩৮/ বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি – ৩x১০১০
সে. মি. ।
৩৯/ কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট – চুম্বক পদার্থ
।
৪০/ আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে – দর্পনে ।
৪১/ স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।
৪২/ পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি –
জীবাস্ম জালানি ।
৪৩/ জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি –
অতি বেগুণী রশ্মি ।
৪৪/ এক্সরে এর একক – রনজেন ।
৪৫/ তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক
– হেনরী বেকুইরেল ।
৪৬/ রেডিয়াম আবিস্কার করেন – মাদাম কুরি ।
৪৭/ পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় – ফিশন পদ্ধতিতে
।
৪৮/ হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় – ফিউশন
পদ্ধতিতে ।
৪৯/ পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন
।
৫০/ প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন – আর্কিমিডিস ।
৫১/ দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন – গ্যালিলিও
।
৫২/ গতির সূত্র আবিস্কার করেন – নিউটন ।
৫৩/ আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন –
আলবার্ট আইনস্টাইন ।
৫৪/ মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর, সময়,
তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের
পরিমাণ।
৫৫/ লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।
৫৬/ ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল,
তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।
৫৭/ স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব,
সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।
৫৮/ পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস. আই.
S. I. ।
৫৯/ ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার পরিমাণ।
৬০/ এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম
গতিশীল বলে কিছু নেই ।
৬১/ নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
৬২/ নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া
প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
৬৩/ বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় – কিলোওয়াট / ঘন্টা
kw/h ।
৬৪/ ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-
পাউন্ডাল শক্তি ।
৬৫/ মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার
পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – মহাকর্ষ বল ।
৬৬/ পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার
পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – অভিকর্ষ বল ।
৬৭/ অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর
কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে
কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।
৬৮/ চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান
পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
৬৯/ পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./সে. ।
৭০/ মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১ কি.মি./সে. ।
৭১/ গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি –
তিনটি ।
৭২/ ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক
– ইস্পাত ।
৭৩/ বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ ।
৭৪/ পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ,
বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো – অনুপ্রস্থ বা আড়
তরঙ্গ ।
৭৫/ শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক
তরঙ্গ ।
৭৬/ পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি
হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
৭৭/ টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
৭৮/ শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড়
মাধ্যমের ।
৭৯/ শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।
৮০/ স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি – ৩৩২
মি./সে. ।
৮১/ স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০
মি./সে. ।
৮২/ স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি – ৫২২১
মি./সে. ।
৮৩/ শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে – তাপ,
আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
৮৪/ শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz ।
৮৫/ ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ –
২০ Hz।
৮৬/ আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ – ২০০০০
Hz এর বেশী ।
৮৭/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন –
০.১ সে. ।
৮৮/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের
মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।
৮৯/ কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ
করলে বধির হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ঠ
শব্দ ।
৯০/ বাদুড় চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে –
প্রতিধ্বনি ।
৯১/ তাপ এক প্রকার – শক্তি ।
৯২/ পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০০
সেলসিয়াস ।
৯৩/ প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি
বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।
৯৪/ ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে –
স্ফুটনাংক ।
৯৫/ বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে –
রঙের উপর ।
৯৬/ শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।
৯৭/ গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।
৯৮/ পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬ ইং
সালে ।
৯৯/ ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই-ক্লোরো ডাই
ফ্লোরো মিথেন ।
১০০/ ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে সমান
তাপমাত্রা নির্দেশ করে – (- ৪০০ ) তাপমাত্রায় ।
১০১/ স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতি
বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ – ১৫ পাউন্ড ।
১০২/ ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে –
(৯০০ -১১০০) F ।
১০৩/ থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ – অল্প
তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ।
১০৪/ আলো এক প্রকার – শক্তি ।
১০৫/ আলোক মাধ্যম – তিনটি , ১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ
স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ ।
১০৬/ প্রতিফলনের সূত্র – দুইটি ।
১০৭/ প্রতিসরণের সূত্র – দুইটি ।
১০৮/ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত – দুটি ।
১০৯/ সাদা আলো সাতটি বর্ণের সমাহার ।
১১০/ লেন্স দুই প্রকার ১) অপসারী, ২) অভিসারী।
১১১/ দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি – ১) হ্রস্ব দৃষ্টি, ২)
দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪) বিষম দৃষ্টি বা
নকুলা ।
১১২/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি – লাল আলোর ।
১১৩/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম – বেগুনী আলোর ।
১১৪/ বিক্ষেপণ কম – লাল আলোর ।
১১৫/ বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়, এটি
আলোকের একটি ধর্ম ।
১১৬/ নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল – কালো
দেখায় ।
১১৭/ লাল আলোতে গাছের পাতা – কালো
দেখায় ।
১১৮/ নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল – নীল
দেখায় ।
১১৯/ লাল ফুলকে সবুজ আলোয় – কালো দেখায়
।
১২০/ সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে – ভিটামিন ডি তৈরী
হয় ।
১২১/ সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ –
গামা রশ্মি ।
১২২/ সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ –
বেগুণী রশ্মি ।
১২৩/ শরীরের ত্বকে ভিটামিন তৈরীতে সাহায্য
করে – পরিমিত অতিবেগুণী রশ্মি ।
১২৪/ আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল – ০.১
সেকেন্ড ।
১২৫/ যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম
আছে – চম্বুক পদার্থ ।
১২৬/ চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি – ভৌত ধর্ম ।
১২৭/ চৌম্বকের প্রকারভেদ – ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক,
২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩) তড়িৎ চৌম্বক ।
১২৮/ চৌম্বক পদার্থ – টিন, আয়রণ, কপার, কোবাল্ট,
নিকেল ইত্যাদি ।
১২৯/ চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ – ১) ডায়া চৌম্বক,
২) প্যারা চৌম্বক ও ৩) ফেরো চৌম্বক ।
১৩০/ মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ –
সবচেয়ে বেশী ।
১৩১/ পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে –
পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।
১৩২/ তড়িৎ দুই প্রকার – ১) স্থির তড়িৎ ও ২) চল তড়িৎ
।
১৩৩/ চল তড়িৎ দুই প্রকার – ১) এ. সি. তড়িৎ ২) ডি. সি.
তড়িৎ ।
১৩৪/ আমদের দেশে তড়িৎ প্রবাহ সেকেন্ডে
দিক পরিবর্তন করে – ৫০ বার ।
১৩৫/ ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় – ব্যাটারি থেকে ।
১৩৬/ রোধ পরিবাহীর চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর
করে – ১) উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য, ৩) প্রস্থচ্ছেদ ও ৪)
তাপমাত্রা ।
১৩৭/ মাধ্যম তিন প্রকার – ১) পরিবাহী, ২)
অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা অপরিবাহী।
১৩৮/ রাডার (Radar) হলো – Radio Detection and
Ranging ।
১৩৯/ অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস এর কাজে ব্যবহৃত
হয় – পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ।
১৪০/ ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু – ট্রানজিস্টরের
আবিস্করের সময় ।
১৪১/ ক্যামেরার লেন্সের পেছনের পর্দায়
আস্তরণ দেয়া হয় – সিজিয়াম দিয়ে
২/ পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা – ইলেকট্রোন,
প্রোটন ও নিউট্রন ।
৩/ তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে – আলফা, বিটা ও গামা
কনিকা ।
৪/ পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক
সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
৫/ পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ
বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।
৬/ বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
৭/ ০০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি – ৩৩২
মিটার/সেকেন্ড ।
৮/ সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায়
– লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
৯/ সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি – সৌর রশ্মি
।
১০/ পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না
– মধ্যাকর্ষণের জন্য ।
১১/ প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন –
উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
১২/ চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় – কালো রংয়ের কাপে (কাল
রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
১৩/ চা দেরীতে ঠান্ডা হয় – সাদা রংয়ের কাপে
(সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)।
১৪/ শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – কঠিন মাধ্যমে
।
১৫/ শব্দের গতি সবচেয়ে কম – বায়বীয়
মাধ্যমে ।
১৬/ তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।
১৭/ ৪০ সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব – সর্বোচ্চ ।
১৮/ ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল –
তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
১৯/ রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা
ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
২০/ উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার করে
ধনী হয়েছিলেন – আলফ্রেড নোবেল ।
২১/ ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ – ডিজিটাল
সিগনাল ডেটাবেজ ।
২২/ পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।
২৩/ তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে –
গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
২৪/ পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে
বলে – ফিউশন বিক্রিয়া ।
২৫/ বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।
২৬/ লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে
– গ্যালভানাইজিং ।
২৭/ আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে –
মরিচিকায় ।
২৮/ পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে বাড়ে ।
২৯/ পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে
পারে ।
৩০/ বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী – টাংস্টেন
দিয়ে ।
৩১/ CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস
করে – ওজন স্তর ।
৩২/ ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে দেখার জন্য
ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।
৩৩/ ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় – ডিসি কারেন্ট ।
৩৪/ সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা ।
৩৫/ ডিনামাইট আবিস্কার করেন – আলফ্রেড
নোবেল ।
৩৬/ পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত
হয় – গ্রাফাইট ।
৩৭/ শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে –
সুপারসনিক বিমান ।
৩৮/ বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি – ৩x১০১০
সে. মি. ।
৩৯/ কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট – চুম্বক পদার্থ
।
৪০/ আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে – দর্পনে ।
৪১/ স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।
৪২/ পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি –
জীবাস্ম জালানি ।
৪৩/ জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি –
অতি বেগুণী রশ্মি ।
৪৪/ এক্সরে এর একক – রনজেন ।
৪৫/ তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক
– হেনরী বেকুইরেল ।
৪৬/ রেডিয়াম আবিস্কার করেন – মাদাম কুরি ।
৪৭/ পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় – ফিশন পদ্ধতিতে
।
৪৮/ হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় – ফিউশন
পদ্ধতিতে ।
৪৯/ পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন
।
৫০/ প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন – আর্কিমিডিস ।
৫১/ দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন – গ্যালিলিও
।
৫২/ গতির সূত্র আবিস্কার করেন – নিউটন ।
৫৩/ আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন –
আলবার্ট আইনস্টাইন ।
৫৪/ মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর, সময়,
তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের
পরিমাণ।
৫৫/ লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।
৫৬/ ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল,
তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।
৫৭/ স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব,
সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।
৫৮/ পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস. আই.
S. I. ।
৫৯/ ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার পরিমাণ।
৬০/ এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম
গতিশীল বলে কিছু নেই ।
৬১/ নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
৬২/ নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া
প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
৬৩/ বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় – কিলোওয়াট / ঘন্টা
kw/h ।
৬৪/ ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-
পাউন্ডাল শক্তি ।
৬৫/ মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার
পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – মহাকর্ষ বল ।
৬৬/ পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার
পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – অভিকর্ষ বল ।
৬৭/ অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর
কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে
কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।
৬৮/ চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান
পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
৬৯/ পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./সে. ।
৭০/ মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১ কি.মি./সে. ।
৭১/ গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি –
তিনটি ।
৭২/ ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক
– ইস্পাত ।
৭৩/ বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ ।
৭৪/ পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ,
বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো – অনুপ্রস্থ বা আড়
তরঙ্গ ।
৭৫/ শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক
তরঙ্গ ।
৭৬/ পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি
হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
৭৭/ টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
৭৮/ শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড়
মাধ্যমের ।
৭৯/ শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।
৮০/ স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি – ৩৩২
মি./সে. ।
৮১/ স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০
মি./সে. ।
৮২/ স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি – ৫২২১
মি./সে. ।
৮৩/ শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে – তাপ,
আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
৮৪/ শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz ।
৮৫/ ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ –
২০ Hz।
৮৬/ আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ – ২০০০০
Hz এর বেশী ।
৮৭/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন –
০.১ সে. ।
৮৮/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের
মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।
৮৯/ কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ
করলে বধির হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ঠ
শব্দ ।
৯০/ বাদুড় চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে –
প্রতিধ্বনি ।
৯১/ তাপ এক প্রকার – শক্তি ।
৯২/ পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০০
সেলসিয়াস ।
৯৩/ প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি
বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।
৯৪/ ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে –
স্ফুটনাংক ।
৯৫/ বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে –
রঙের উপর ।
৯৬/ শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।
৯৭/ গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।
৯৮/ পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬ ইং
সালে ।
৯৯/ ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই-ক্লোরো ডাই
ফ্লোরো মিথেন ।
১০০/ ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে সমান
তাপমাত্রা নির্দেশ করে – (- ৪০০ ) তাপমাত্রায় ।
১০১/ স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতি
বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ – ১৫ পাউন্ড ।
১০২/ ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে –
(৯০০ -১১০০) F ।
১০৩/ থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ – অল্প
তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ।
১০৪/ আলো এক প্রকার – শক্তি ।
১০৫/ আলোক মাধ্যম – তিনটি , ১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ
স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ ।
১০৬/ প্রতিফলনের সূত্র – দুইটি ।
১০৭/ প্রতিসরণের সূত্র – দুইটি ।
১০৮/ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত – দুটি ।
১০৯/ সাদা আলো সাতটি বর্ণের সমাহার ।
১১০/ লেন্স দুই প্রকার ১) অপসারী, ২) অভিসারী।
১১১/ দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি – ১) হ্রস্ব দৃষ্টি, ২)
দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪) বিষম দৃষ্টি বা
নকুলা ।
১১২/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি – লাল আলোর ।
১১৩/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম – বেগুনী আলোর ।
১১৪/ বিক্ষেপণ কম – লাল আলোর ।
১১৫/ বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়, এটি
আলোকের একটি ধর্ম ।
১১৬/ নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল – কালো
দেখায় ।
১১৭/ লাল আলোতে গাছের পাতা – কালো
দেখায় ।
১১৮/ নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল – নীল
দেখায় ।
১১৯/ লাল ফুলকে সবুজ আলোয় – কালো দেখায়
।
১২০/ সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে – ভিটামিন ডি তৈরী
হয় ।
১২১/ সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ –
গামা রশ্মি ।
১২২/ সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ –
বেগুণী রশ্মি ।
১২৩/ শরীরের ত্বকে ভিটামিন তৈরীতে সাহায্য
করে – পরিমিত অতিবেগুণী রশ্মি ।
১২৪/ আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল – ০.১
সেকেন্ড ।
১২৫/ যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম
আছে – চম্বুক পদার্থ ।
১২৬/ চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি – ভৌত ধর্ম ।
১২৭/ চৌম্বকের প্রকারভেদ – ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক,
২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩) তড়িৎ চৌম্বক ।
১২৮/ চৌম্বক পদার্থ – টিন, আয়রণ, কপার, কোবাল্ট,
নিকেল ইত্যাদি ।
১২৯/ চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ – ১) ডায়া চৌম্বক,
২) প্যারা চৌম্বক ও ৩) ফেরো চৌম্বক ।
১৩০/ মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ –
সবচেয়ে বেশী ।
১৩১/ পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে –
পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।
১৩২/ তড়িৎ দুই প্রকার – ১) স্থির তড়িৎ ও ২) চল তড়িৎ
।
১৩৩/ চল তড়িৎ দুই প্রকার – ১) এ. সি. তড়িৎ ২) ডি. সি.
তড়িৎ ।
১৩৪/ আমদের দেশে তড়িৎ প্রবাহ সেকেন্ডে
দিক পরিবর্তন করে – ৫০ বার ।
১৩৫/ ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় – ব্যাটারি থেকে ।
১৩৬/ রোধ পরিবাহীর চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর
করে – ১) উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য, ৩) প্রস্থচ্ছেদ ও ৪)
তাপমাত্রা ।
১৩৭/ মাধ্যম তিন প্রকার – ১) পরিবাহী, ২)
অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা অপরিবাহী।
১৩৮/ রাডার (Radar) হলো – Radio Detection and
Ranging ।
১৩৯/ অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস এর কাজে ব্যবহৃত
হয় – পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ।
১৪০/ ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু – ট্রানজিস্টরের
আবিস্করের সময় ।
১৪১/ ক্যামেরার লেন্সের পেছনের পর্দায়
আস্তরণ দেয়া হয় – সিজিয়াম দিয়ে
@Fahim Rayhan
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন